পোশাক কারখানা বন্ধের হুমকি মালিকদের
বাংলাকাগজ রিপোর্টঃ আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মজুরি বোর্ড মালিকপক্ষের দেয়া ৪৫০০ টাকা ন্যূনতম মজুরির প্রস্তাব না মানলে কারাখানা বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছে পোশাক মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ নেতারা।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিজিএমইএ ভবনে যৌথ জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ হুমকি দেয়া হয়।
পোশাক কারখানার শ্রমিকদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ৫৩০০ টাকা সুপারিশ করেছে মজুরি বোর্ড। তবে মালিকপক্ষ এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মজুরি বোর্ড আমাদের সিদ্ধান্ত না মানলে বেশিরভাগ পোশাক মালিক তাদের কারখানা বন্ধ করতে বাধ্য হবেন।’
তিনি বলেন, ‘বেতন আমরা দেব, সরকার দেবে না। আমরা কোনো চাপিয়ে দেয়া আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নই।’
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে দেশে পোশাক শিল্প প্রতিকূল অবস্থায় রয়েছে। ২০০৮ সালে সেপ্টেম্বর পরবর্তী সময়ে বিশ্বমন্দার কারণে পোশাকের দর আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘২০১৩ সালের জানুয়ারি-মার্চ সময়ে পূর্বের বছরের একই সময়ের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি মূল্য কমেছে ৩ শতাংশ। আর ইউরোপে এ হার ১৩.৩১ শতাংশ।’
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, কর মূল্য ০.২৫ থেকে বেড়ে হয়েছে ২.২০ শতাংশ হয়েছে। তাই পোশাক শিল্প অনেকটাই চাপের মধ্যে রয়েছে।
তিনি জানান, মজুরি বোর্ডের দেয়া এই প্রস্তাবও আমরা মানতে পারি। তবে আমাদের ব্যাংক ঋণের সুদের হার কমাতে হবে। একই সঙ্গে অবকাঠামোগত সমস্যা দূর করতে হবে।
সংগঠন দুটির সদস্যরা সরকারের নিকট একটি ‘এক্সিট পলিসি’ দাবি করছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানান বিজিএমইএ সভাপতি।
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ’র বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, সোমবার মজুরি বোর্ডের বৈঠক শেষে বোর্ডের চেয়ারম্যান একে রায় সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাভুটির মাধ্যমে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৫৩০০ টাকার সুপারিশ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিজিএমইএ ভবনে যৌথ জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ হুমকি দেয়া হয়।
পোশাক কারখানার শ্রমিকদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ৫৩০০ টাকা সুপারিশ করেছে মজুরি বোর্ড। তবে মালিকপক্ষ এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মজুরি বোর্ড আমাদের সিদ্ধান্ত না মানলে বেশিরভাগ পোশাক মালিক তাদের কারখানা বন্ধ করতে বাধ্য হবেন।’
তিনি বলেন, ‘বেতন আমরা দেব, সরকার দেবে না। আমরা কোনো চাপিয়ে দেয়া আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নই।’
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে দেশে পোশাক শিল্প প্রতিকূল অবস্থায় রয়েছে। ২০০৮ সালে সেপ্টেম্বর পরবর্তী সময়ে বিশ্বমন্দার কারণে পোশাকের দর আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘২০১৩ সালের জানুয়ারি-মার্চ সময়ে পূর্বের বছরের একই সময়ের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি মূল্য কমেছে ৩ শতাংশ। আর ইউরোপে এ হার ১৩.৩১ শতাংশ।’
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, কর মূল্য ০.২৫ থেকে বেড়ে হয়েছে ২.২০ শতাংশ হয়েছে। তাই পোশাক শিল্প অনেকটাই চাপের মধ্যে রয়েছে।
তিনি জানান, মজুরি বোর্ডের দেয়া এই প্রস্তাবও আমরা মানতে পারি। তবে আমাদের ব্যাংক ঋণের সুদের হার কমাতে হবে। একই সঙ্গে অবকাঠামোগত সমস্যা দূর করতে হবে।
সংগঠন দুটির সদস্যরা সরকারের নিকট একটি ‘এক্সিট পলিসি’ দাবি করছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানান বিজিএমইএ সভাপতি।
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ’র বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, সোমবার মজুরি বোর্ডের বৈঠক শেষে বোর্ডের চেয়ারম্যান একে রায় সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাভুটির মাধ্যমে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৫৩০০ টাকার সুপারিশ করা হয়েছে।
0 comments:
Post a Comment