নির্বাচন ঘিরে সংসদের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
আসন্ন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে জাতীয় সংসদের নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সংসদে যাতে কোনো ধরনের নাশকতার সৃষ্টি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করার নির্দেশ দেন সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আশরাফুল মকবুল।
মঙ্গলবার সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে তিন দিনব্যাপী আয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীরদের জন্য পরিচিতিমূলক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি নির্দেশ দেন।
সংসদের ডেপুটি সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস এম সাদরুল আহমেদ খানের পরিচালনায় এই অনুষ্ঠানে ১৫০ জন পুলিশ, আনসার ও সিভিল সিকিউরিটি অংশ নেন।
এসব বাহিনীকে সংসদের কার্যক্রম, ভিআইপি সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়। এছাড়া জরুরি অবস্থায় করণীয় সম্পর্কে তাদের ধারণা দেয়া হয়।
দীর্ঘদিন ধরেই সংসদের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে তিন দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এর আগে আজ সকালে সংসদ ভবন এলাকায় হরতালের সমর্থনে বিরোধীদলীয় এমপি এবং বিপক্ষে সরকারদলীয় এমপিদের মিছিল ঘিরে উত্তেজনা দেখা দেয়।
এ সময় সরকারি দলের এমপি অপু উকিল ও নাজমা আক্তারের নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগের শতাধিক নেতাকর্মী বিরোধীদলীয় এমপিদের মিছিলে হামলার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, এক পর্যায়ে তারা নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে সরকার দলীয় এমপিরা ভেতরে প্রবেশ করতে গেলে মানিক মিয়া এভিনিউয়ের সংসদ ভবনের মুল ফটকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়।
এ সময় সেখানে তারা ‘পাপিয়াকে এনে দে/সকাল বেলায় নাস্তা করি’ ‘হৈ হৈ রৈ রৈ/খালেদা গেলি কই’ ‘জামায়াত-শিবির রাজাকার/এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়’সহ নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
এক পর্যায়ে সংসদের নিরাপত্তার জন্য অতিরিক্ত বিজিবি মোতায়েন করা হয়। পরে ভেতর থেকে অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার মো সুফিয়ান এসে সরকারি দলের দু্ই এমপি অপু উকিল ও নাজমা আক্তারকে বলেন, ‘বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যরা অন্য গেট দিয়ে চলে গেছেন।’
পরে যুব মহিলা লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে এই দুই এমপি নিরাপত্তা চৌকির কাছ থেকে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে এসে সমাবেশ করেন।
সমাবেশে নাজমা আক্তার বলেন, ‘বিরোধীদলীয় এমপিরা সংসদ চত্বরে অবৈধভাবে ঘোরাফেরা করে মিডিয়ার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘গতকাল তারা বলেছেন- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল, শেখ হাসিনারও সে অবস্থা হবে। যে কারণে আমরা এটার প্রতিবাদ জানাতে এসেছি।’
এ সময় নাজমা আক্তার বলেন, ‘আমরা কোনো হামলা চালায়নি। আমাদের উত্তেজিত মহিলা কর্মীরা হামলা করতে চেয়েছিল কিন্তু দুজন মহিলা এমপি মিলে তাদের সেখান থেকে ফিরিয়ে এনেছি।’
তবে আবারো প্রধানমন্ত্রীকে এ ধরনের হুমকি-ধামকি দেয়া হলে আমরা তাদের দাঁত ভাঙ্গা জাবাব দেব বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এর আগে সংসদের বাইরে ও মুল গেটের ভেতরে তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক অভিযোগ করেন, ‘আমাদের মাত্র কয়েকজন সংসদ সদস্যের ওপর সরকার বহিরাগতদের দিয়ে যে হামলার চেষ্টা করেছে, তা খুবই ন্যাক্কারজনক।’
মঙ্গলবার সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে তিন দিনব্যাপী আয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীরদের জন্য পরিচিতিমূলক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি নির্দেশ দেন।
সংসদের ডেপুটি সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস এম সাদরুল আহমেদ খানের পরিচালনায় এই অনুষ্ঠানে ১৫০ জন পুলিশ, আনসার ও সিভিল সিকিউরিটি অংশ নেন।
এসব বাহিনীকে সংসদের কার্যক্রম, ভিআইপি সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়। এছাড়া জরুরি অবস্থায় করণীয় সম্পর্কে তাদের ধারণা দেয়া হয়।
দীর্ঘদিন ধরেই সংসদের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে তিন দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এর আগে আজ সকালে সংসদ ভবন এলাকায় হরতালের সমর্থনে বিরোধীদলীয় এমপি এবং বিপক্ষে সরকারদলীয় এমপিদের মিছিল ঘিরে উত্তেজনা দেখা দেয়।
এ সময় সরকারি দলের এমপি অপু উকিল ও নাজমা আক্তারের নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগের শতাধিক নেতাকর্মী বিরোধীদলীয় এমপিদের মিছিলে হামলার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, এক পর্যায়ে তারা নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে সরকার দলীয় এমপিরা ভেতরে প্রবেশ করতে গেলে মানিক মিয়া এভিনিউয়ের সংসদ ভবনের মুল ফটকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়।
এ সময় সেখানে তারা ‘পাপিয়াকে এনে দে/সকাল বেলায় নাস্তা করি’ ‘হৈ হৈ রৈ রৈ/খালেদা গেলি কই’ ‘জামায়াত-শিবির রাজাকার/এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়’সহ নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
এক পর্যায়ে সংসদের নিরাপত্তার জন্য অতিরিক্ত বিজিবি মোতায়েন করা হয়। পরে ভেতর থেকে অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার মো সুফিয়ান এসে সরকারি দলের দু্ই এমপি অপু উকিল ও নাজমা আক্তারকে বলেন, ‘বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যরা অন্য গেট দিয়ে চলে গেছেন।’
পরে যুব মহিলা লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে এই দুই এমপি নিরাপত্তা চৌকির কাছ থেকে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে এসে সমাবেশ করেন।
সমাবেশে নাজমা আক্তার বলেন, ‘বিরোধীদলীয় এমপিরা সংসদ চত্বরে অবৈধভাবে ঘোরাফেরা করে মিডিয়ার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘গতকাল তারা বলেছেন- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল, শেখ হাসিনারও সে অবস্থা হবে। যে কারণে আমরা এটার প্রতিবাদ জানাতে এসেছি।’
এ সময় নাজমা আক্তার বলেন, ‘আমরা কোনো হামলা চালায়নি। আমাদের উত্তেজিত মহিলা কর্মীরা হামলা করতে চেয়েছিল কিন্তু দুজন মহিলা এমপি মিলে তাদের সেখান থেকে ফিরিয়ে এনেছি।’
তবে আবারো প্রধানমন্ত্রীকে এ ধরনের হুমকি-ধামকি দেয়া হলে আমরা তাদের দাঁত ভাঙ্গা জাবাব দেব বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এর আগে সংসদের বাইরে ও মুল গেটের ভেতরে তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক অভিযোগ করেন, ‘আমাদের মাত্র কয়েকজন সংসদ সদস্যের ওপর সরকার বহিরাগতদের দিয়ে যে হামলার চেষ্টা করেছে, তা খুবই ন্যাক্কারজনক।’

0 comments:
Post a Comment